Corona virus! জন্মের পরই শিশুটি জানাল করোনাভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়, আসল ঘটনাটি জানুন-Mysterious World

Corona virus! জন্মের পরই শিশুটি জানাল করোনাভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়, আসল ঘটনাটি জানুন!

Corona virus! জন্মের পরই শিশুটি জানাল করোনাভাইরাস থেকে মুক্তির উপায়, আসল ঘটনাটি জানুন-Mysterious World


সমগ্র দেশ যেখানে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত নিয়ে বসে আছে সেখানে হঠাৎ চোখে পড়ল একটি শিশুর জন্ম গ্রহণের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই কথা বলতে পারে। শিশুটি বলেছে কালোজিরা আদা লং দিয়ে চা বানিয়ে খেলে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস হবে না। একথা বলেই মারা গিয়েছে শিশুটি বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ল সমগ্র দেশটিতে। কেউ বলেন শিশুটির জন্মগ্রহণ করেছেন ঢাকায়, কেউ বলেন বগুড়ায়, কেউ বলেন নোয়াখালী আবার শোনা যায় কেউ বলেন চাঁদপুরে

গুজবটি অল্পের মধ্যেই সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে যোগাযোগ মাধ্যমে। ফেসবুক, টুইটার এবং অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে এর আলোচনা-সমালোচনা। গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় এই গুজবকে সত্য মনে করে অনেকেই আদা রং চা খাওয়া শুরু করে দিয়েছে।


ফেসবুকের পেজে একজন লিখেছেন - মিঠাপুর এর এক বাড়িতে এক মহিলার বাচ্চা হয়েছে হওয়ার সাথে সাথেই কথা বলেছে। কথা বলেই শিশুটি মারা যায়। শিশুটি বলে যায় আমি এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে আসিনি। আমি তোমাদের কয়েকটি কথা বলি। তোমরা আদা গোলমরিচ কালোজিরা বেটে চা করে খাও তাহলে তোমাদের কোন সমস্যা হবে না কোন রোগ হবে না এমনকি করোনা ভাইরাসের মত মহামারী ও হবে না।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর দেশের বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক ছড়িয়ে যাচ্ছে এই গুজবটি। কেউ বলেছেন নীলফামারীতে, কেউ বলেছেন রংপুরে আবার কেউ বা বলেন লালমনিরহাটে  ঘটনাটি ঘটেছে। যেহেতু ঘটনাটি কোথায় ঘটেছে সেটা নিয়েই এত কাহিনী তাহলে বুঝা যায়, এটি একটি গুজব। এগুলো ঠিক নয়। এভাবেই গুজব ছড়ানো হয়। মানুষদের কে বোকা বানানো হয়। আসুন আমরা সবাই এই ধরনের গুজবে কান না দিয়ে নিজে সচেতন হোন অন্যকেও সচেতন করি।


বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন - তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যু ব্যতীত সর্ব রোগের মুক্তি  রয়েছে।কারো কথায় না- আপনি চাইলে সব সময় কালোজিরা খেতে পারেন। আমাদের বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন এবং কোরআনেও  বলা আছে। আমিন।

কাপরের মাস্ক কতটা উপকারে আসে?


ভাইরাস অনেক ক্ষুদ্র।
কাপড়ের মাস্কের মধ্যে যে ছিদ্র থাকে তা ভাইরাসের আকারের চেয়ে বড় তাই ভাইরাস অনায়াসে হাঁচি কাশি, হাত স্পর্শের মাধ্যমে আপনার মাস্কের ভেতর দিয়ে আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে চলে যেতে পারে!
এক্ষেত্রে সার্জিক্যাল মাস্ক ও N95 GRADE এর মাস্ক ব্যাবহার সবচেয়ে বেশি নিরাপদ

আমরা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে মহামারী করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি চাই আমিন।

Previous Post Next Post