খিঁচুনি কী? কত রকম? | শিশুর খিঁচুনি হলে কী করবেন? | Itching: Causes, Diagnosis | Health Tips
খিঁচুনি কী? কত রকম? | শিশুর খিঁচুনি হলে কী করবেন? | Itching: Causes, Diagnosis | Health Tips |
খিঁচুনি রোগ কি ? শিশুদের খিঁচুনির একটি বড় অংশজুড়ে আছে জ্বর খিঁচুনি।খিঁচুনি হলাে যেকোনো রোগের জন্য মারাত্মক লক্ষণ। আর এদিক জ্বর খিচুনি একটি ব্যতিত্রম অর্থাৎ জ্বর খিঁচুনি এমন রোগ সাধারণত মস্তিষ্কের সমস্যা বাঝায় না। এই রোগে মস্তিষ্কের বা শরীরের অন্য যেকোনো স্থানে ইনফেকশন আছে এমনটি বোঝায়। তাই জ্বর না থাকলে শুধু খিঁচুনি আছে এক কোনোেভাবে খিঁচুনি বলা যাবে না।
খিঁচুনি কেন হয়? Itching: Causes, Diagnosis
খিঁচুনি কেন হয়? মস্তিষ্কের খিঁচুনি প্রতিরোধী অংশ যখন শরীরের তাপমাত্রা সাথে সাথে সামঞ্জস্য রাখতে পারে না।
খিঁচুনি চেনার উপায়! Itching: Causes, Diagnosis
যেসব শিশুর বয়স ৬ মাস থেকে ৬ বছর। এই শিশুরা খিঁচুনি পূর্ব পর্যন্ত সুস্থ শিশুর মতো হয়ে থাকে। বেশিরভাগ পরিবারের বাবা, মা, কাজিন, চাচা, ফুফু, মামা, খালা, এদের মধ্যে একই রােগের ইতিহাস থাকে।
খিঁচুনি জ্বর হওয়ার কারন ? Itching: Causes, Diagnosis
খিঁচুনি জ্বর হওয়ার কারন ? বিভিন্ন ভাইরাস ইনফেকশন যা সাধারণত জ্বর, কাশি, সদি রক্ত আমাশয়, রক্ত আমাশয়, কানে ব্যথার ইনফেকশন, টনশিলের ইন ইত্যাদির সঙ্গে শিশুর ফেত্রাইল কনভালশন হত পারে। কানে ব্যথার ইনফেকশন, টনশিলের ইনফেকশন ইত্যাদির সঙ্গে শিশুর ফেব্রাইল কনভালসন হতে পারে।
খিঁচুনির রকম! Itching: Causes, Diagnosis
সাধারণত খিঁচুনি যেভাবে হয়ে থাকে -
পুরাে শরীরজুড়ে স্বল্পসময় (১৫ মিনিটের কম সময়) একবারই হয়। থিচুনির পর শিশু আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।
কারো খিঁচুনি হলে কী করবেন?।খিঁচুনি রোগের চিকিৎসা
কোনাে সুনির্দিষ্ট পরীক্ষা করে এই রোেগ ধরা যায় না ও নির্ধারিতভাবে কোনো পরীক্ষা করার প্রয়োেজন নেই।
বেশিরভাগ সাধারণ জ্বর খিঁচুনি সম্পূর্ণ ভালোে হয়ে যায়। তবে বারবার হতে থাকলে বা জটিল জ্বর খিঁচুনি হয়ে থাকলে তা এপিলেপসিতে পরিণত হয়ে থাকে। মনে রাখতে হবে যে জ্বর খিচুনি যদিও সাধারণ রাোগ, কিন্তু প্রথমবার এই যে জ্বর খিচুনি, অন্য জটিল কিছু নয়। তা পার্থক্য করার জন্য অবশ্যই শিশুকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। এরপর অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, এটি বারবার
হতে পারে। তাই এর প্রতিরাোধ করার জন্য -
০ জ্বর খিঁচুনি আসা মাত্রই শিশুকে প্যারাসিটামল দিতে হবে।
০ শরীর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুছতে হবে।
০ ঘরে সর্বদা প্যারাসিটামল এবং ডায়াজিপাম সাপােজিটরি রাখতে হবে।
০ শিশুর ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে ওষুধের মাত্রা বাড়াতে হবে।
০ যদি খিঁচুনি হয়েই যায় ঘরে থাকা অবস্থায়, তাহলে বাচ্চাকে বাম পাশে শুইয়ে রাখতে হবে এবং আগে থেকে চিকিৎসকের ব অলে দেওয়া ডায়াজিপাম সাপজিটরি বেবহার করতে হবে। খিঁচুনি অবস্থায় মাথায় পানি ঢালা, কথা বলানোর চেষ্টা করা, মুখে ওষুধ দেয়া, শােয়া থেকে বসানাের চেষ্টা করা, শরীর
ঝাঁকানাে ইত্যাদি করা যাবে না।
শেষ কথা হলাে খিঁচুনি যেহেতু একটি মারাত্মক রােগের লক্ষণ
তাই এসব শিশুকে অবশ্যই একজন শিশু বিশেষোজ্ঞ দ্বারা চিকিৎসা
করাতে হবে।
Doctor Sayeda Nafisa Islam
consultant of Shishu bibahg Rajshahi Medical college hospital
nice post
ReplyDelete